বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

অবশেষে কারামুক্ত মডেল মেঘনা আলম

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৩

অবশেষে ২০ দিন কারাভোগ করে মুক্ত হলেন মডেল মেঘনা আলম। রাজধানীর ধানমণ্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তিনি জেলহাজতে ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। ঢাকা বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
 
সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত শুনানি শেষে তাকে জামিন দেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ও চাঁদা দাবির মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলমের জামিন নামঞ্জুর করেন ঢাকার মহানগর হাকিম মাসুমা রহমান।

এদিন মেঘনার পক্ষে তার আইনজীবী মহসিন রেজা, মহিমা বাঁধন ও সাদমান সাকিব জামিন শুনানি করেন।

শুনানিতে তারা বলেন, মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আদালতে ধানমন্ডি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আবুল বাশার জানান, জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।

মডেল ও মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মেঘনা আলম ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মিস আর্থ বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। গত ৯ এপ্রিল রাতে মডেল মেঘনা আলমকে রাজধানীর ভাটারা এলাকার বাসা থেকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

পরদিন ঢাকার হাকিম আদালতে হাজির করা হলে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনাকে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন বিচারক। পরে ১৭ এপ্রিল ধানমন্ডি থানার ‘হানি ট্র্যাপিংয়ের’ মামলায় মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, মেঘনা আলম, সহযোগী দেওয়ান সমিরসহ অচেনা দুই-তিনজন একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা রূপবতীদের দিয়ে ভিনদেশি কূটনীতিক বা প্রতিনিধি এবং দেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায় করে আসছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর