শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

শাহজাদপুরে অধিগ্রহণকৃত জমির ন্যায্যমূল্য দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

মোঃ রায়হান আলী, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ

প্রকাশিত:
২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫:৫২

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ নির্মানের জন্য জমি অধিগ্রহণকৃত ডোমবারিয়া মৌজার আহাম্মাদপুরের জমি ও বাড়িসহ সকল স্থাপনার ন্যায্য মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী।

গত সোমবার বিকালে রুপবাটি ইউনিয়র পরিষদের সামনে আহাম্মাদপুর সড়কে জমি ও বাড়ির মালিক নারী-পুরুষরা এ কর্মসূচি পালন করে। উক্ত মানববন্ধনে আবু ইউসুফ, সাবেক ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, মোঃ কেরামত সরকার, হাজি মোজাম্মেল মোল্লা, আব্দুল আলীম প্রাং, আমেনা খাতুন, হাসিনা খাতুন, নাজমা বেগমসহ ভুক্তোভোগী ৮০ জন জমির মালিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বংশ পরম্পরায় ৫’শ বছর পুরাতন গ্রামে আমরা বাড়িঘর নির্মাণ করে জমিতে আবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এই বড়িঘর ও জমি ছাড়া আমাদের অন্য কোনো অবলম্বন নেই। এই সম্পত্তির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পেলে সেই টাকা দিয়ে আমাদের অন্যত্র জমি কিনতে হবে। অন্যথায় আমরা জমির ন্যায্য মূল্য না পেলে আমরণ অনশন করবো।

বক্তারা আরও বলেন, জমি অধিগ্রহণের সময় পুরনো রেকর্ড দেখে শতাংশ প্রতি ক্ষতিপূরণ ধরা হয়েছে অথচ জমির বর্তমান মূল্য তার চেয়ে ১০-১২ গুণ বেশি। আমাদের সাথের মৌজায় ও গ্রাম শেলাচাপড়ীতে প্রতি শতাংশ বাড়ির জমির মূল্য দিচ্ছে প্রায় ১লক্ষ ১৫ হাজার টাকা সেখানে আমাদের দিচ্ছে মাত্র প্রায় ৪৫ হাজার টাকা অপরদিকে ফসলী জমির মূল্য আমাদের দিচ্ছে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা করে আর তাদের দিচ্ছে প্রায় ১ লক্ষ ৭০০টাকা। এমন বৈষম্য নিরশনে আমাদের বর্তমান অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এব্যপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামনা জানান, ‘বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ অত্র অঞ্চলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা দরকার। জমি মালিকদের দাবির বিষয়টি উদ্ধতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজন মনে করলে তাদের বিষয়টি বিবেচনা করবেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর