বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

এবার ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাপুয়া নিউগিনি

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৫ এপ্রিল ২০২৫, ১৮:১৪

প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্র পাপুয়া নিউগিনিতে ৭ দশমিক ১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ (৫ এপ্রিল) শনিবার স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৪ মিনিটে এ ভূকম্পন অনুভূত হয়।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার পাপুয়া নিউগিনিck ৭ দশমিক ও ১ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।

ইউরোপভিত্তিক ভূমিকম্প গবেষণা সংস্থা ইউরোপিয়ান-মেডিটেরেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ৪৯ কিলোমিটার (৩০ দশমিক ৪৫ মাইল)।

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ব জরিপ ও গবেষণা সংস্থা পৃথক এক বিবৃতিতে বলেছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯।

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বা এপিসেন্টার ছিল দেশটির ওয়েস্ট নিউ ব্রিটেন প্রদেশের রাজধানী কিম্বে শহরের ১৯৪ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে অবস্থিত পোমিও জেলায়ি।

প্রথম ধাক্কা কাটার পর ৩০ মিনিটের মধ্যে অন্তত ৪টি ‘আফটার শক’ অনুভূত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়টির মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩। ভূকম্পনের পরপরই সুনামি সতর্কতা জারি করেছিল ইউএসজিএস, তবে পরে তা প্রত্যাহার করেছে সংস্থাটি।

ভূমিকম্পের ফলে পাপুয়া নিউগিনিতে এখনো নিহত বা আহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

পাপুয়া নিউগিনিতে ভূমিকম্প একেবারে বিরল দুর্যোগ নয়। প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’ বা ‘আগ্নেয় মেখলা’ টেকটনিক প্লেটের ওপর অবস্থানই দেশটিতে ভূমিকম্পের প্রধান কারণ হিসেবে পরিচিত।

এর আগে ২৮ মার্চ মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে ৩৩৫৪ জন মানুষ নিহত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর