শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

কোপা দেল রে

আতলেতিকোকে হারিয়ে ফাইনালে বার্সেলোনা

খেলা ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৫

আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারিয়ে তিন মৌসুম পর কোপা দেল রের ফাইনালে পৌঁছে গেছে হান্সি ফ্লিকের দল বার্সেলোনা। আগামী ২৬ এপ্রিল লড়াইয়ে তাদের প্রতিপক্ষ রিয়াল মাদ্রিদ।

স্থানীয় সময় বুধবার (২ এপ্রিল) রাতে মাদ্রিদের ওয়ান্দা মেত্রোপলিতানোয় সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে ফেররান তরেসের একমাত্র গোলে জিতে, দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৪ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ ধাপে পৌঁছে যায়।

পুরো ম্যাচে আক্রমণে অনেক এগিয়ে ছিল বার্সেলোনা। গোলের জন্য ১৫টি শট নিয়ে ৫টি লক্ষ্যে রাখতে পারে ক্লাবটি। আতলেতিকোর ৬ শটের একটিও লক্ষ্যে ছিল না।

খেলার ষষ্ঠ মিনিটে রাফিনিয়াকে আতলেতিকোর ডিফেন্ডার সেসার আসপিলিকুয়েতা পেছন থেকে ফাউল করলে তাকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। সম্ভাব্য লাল কার্ডের জন্য ভিএআরে মনিটরে দেখে আগের সিদ্ধান্তই বহাল রাখেন তিনি। তাকে কিছু একটা বলায় হলুদ কার্ড দেখেন আতলেতিকোর কোচ দিয়েগো সিমেওনে।

ম্যাচে কয়েকটি সুযোগ তৈরি করলেও কাজে লাগাতে পারেনি বার্সেলোনা। লামিনে ইয়ামাল ও জুল কুন্দের শট জড়াতে পারেনি। ২৭তম মিনিটে প্রথম পরিষ্কার সুযোগ পেয়েই এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। বক্সে দারুণ একটি পাস দেন ইয়ামাল, তাতে ছুটে গিয়ে প্রথম স্পর্শে এগিয়ে আসা গোলরক্ষকের পাশ দিয়ে বল জালে পাঠান রবের্ত লেভানদোভস্কির জায়গায় শুরুর একাদশে সুযোগ পাওয়া তরেস।

এর কিছুক্ষণ পর কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে দুটি সুযোগ পেয়ে যায় বার্সেলোনা। কিন্তু বক্সে রাফিনিয়ার শট রক্ষণে প্রতিহত হওয়ার পর বাইরে মারেন ইয়ামাল। ৩৯তম মিনিটে ইয়ামালের পাস ধরে বক্সে রাফিনিয়ার কোনাকুনি শট কাছের পোস্টে পা দিয়ে ঠেকান গোলরক্ষক হুয়ান মুসো। প্রথমার্ধে গোলের জন্য ১০টি শট নিয়ে দুটি লক্ষ্যে রাখতে পারে বার্সেলোনা। এই সময়ে আতলেতিকো শটই নিতে পারে মাত্র একটি।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আতলেতিকো একসঙ্গে তিনটি পরিবর্তন আনে, তাদেরই একজন আলেকসান্দার সরলথ দারুণ সুযোগ পান ৫২তম মিনিটে। কিন্তু ওয়ান-অন-ওয়ানে শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি তিনি। তিন মিনিট পর সুযোগ পায় বার্সেলোনা, বক্সে ফের্মিন লোপেসের পাসে রাফিনিয়ার শট ঠেকান গোলরক্ষক।

খেলার ৬৯তম মিনিটে বার্সেলোনার জালে বল পাঠান সরলথ, তবে অফসাইডের পতাকা তোলেন লাইন্সম্যান। ৭৪তম মিনিটে তরেসের বদলি নামার একটু পরই গোলে শট নেন লেভানদোভস্কি, তবে গোলরক্ষককে পরাস্ত করতে পারেননি তিনি।

পরের সময়ে দুই দল পাল্টাপাল্টি আক্রমণ করে গেলেও গোল হয়নি আর পরিবর্তন আসেনি জয়-পরাজয়ে। হাসি মুখে মাঠ ছাড়ে


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর