বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

ডেঙ্গু শনাক্তে শুধু এনএসওয়ান নয়, আইজিজি-আইএমএম পরীক্ষারও পরামর্শ

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২৬ আগষ্ট ২০২৩, ১২:০০

দেশে ডেঙ্গু রোগীর অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে দ্বিতীয় বা তৃতীয়বার। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও ডেঙ্গুর চারটি ধরনের মধ্যে যারা একাধিক ধরনে আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের জটিলতা বেশি। এমনকি মৃত্যু হারও বেশি। সতর্কতা হিসেবে, শুধু এনএসওয়ান পরীক্ষা না করে আইজিজি, আইএমএম পরীক্ষারও পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশে ডেঙ্গুর চারটি ধরনের মধ্যে এবার বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ডেন-টু ও ডেন-থ্রি তে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ বলছেন, ভাইরাসটির একটি ধরন প্রথমবার শরীরে আক্রমণ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। সেই একই ধরনে পরে আবার আক্রান্ত হলেও জটিলতা কম থাকে। প্রথম ধরনে আক্রান্ত ব্যক্তি যদি আবার দ্বিতীয় বা তৃতীয় বা অন্য ধরনে আক্রান্ত হন তবে তার দেহে তৈরি অ্যান্টিবডি প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করে। এর ফলে তৈরি হয় নানা জটিলতা।মুগদা মেডিকেল হাসপাতালের পরিচালক(ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নিয়াতুজ্জামান জানিয়েছেন, আক্রান্ত ব্যক্তি যদি জ্বর আসার পাঁচ দিনের মধ্যে পরীক্ষা না করেন তাহলে তার এনএসওয়ান নেগেটিভ আসে। তবে পাঁচ দিন পর আইজিজি ও আইজিএম পরীক্ষায় ধরা পড়ে আগেও তার ডেঙ্গু ছিল কি-না।

সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিনের জিনোম সিকোয়েন্সিং এ দেখা যায়, দেশে ৭৫ ভাগ ডেঙ্গু আক্রান্তই ডেন-টু থেকে। আর ১৮ ভাগ ডেন-থ্রি। ৬ শতাংশ রোগীর দেহে মিলেছে ডেন-টু ও ডেন থ্রি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর