বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

পরিবেশ উপদেষ্টা 

প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী গাছ লাগানো যাবে না

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:০৫

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, যে বনে যে প্রজাতির গাছ, সে প্রজাতি দিয়েই বন বাড়াতে হবে। প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ লাগানো যাবে না।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আন্তর্জাতিক মিঠা পানির ডলফিন দিবসের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় রিজওয়ানা হাসান বলেন, বন বিভাগে কর্মচারী এবং বন্যপ্রাণী নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের কাজের গতি বাড়াতে হবে। যেকোনো সমস্যা হলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাতে হবে।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেকেলে আইন ও মানসিকতা নিয়ে কাজ করলে হবে না। ১৯২৭ সালের বন আইন দিয়ে এসময়ের বাস্তবতা মোকাবিলা সম্ভব নয়। কোন কোন জায়গার বন কাটতে বন বিভাগের অনুমতি লাগবে, সে বিষয়ে আইন করছি। সামাজিক বনায়ন নীতিমালা ও পরিবর্তন আনতে কমিটি করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বনের পরিমাণ বাড়াতে হবে। যে বনে যে প্রজাতির গাছ, সে প্রজাতি দিয়েই বন বাড়াতে হবে। প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ লাগানো যাবে না। প্রটেকশন ও কনজারভেশন কী জিনিস, সেটি আত্মস্থ করে কাজ করতে হবে।

এ ছাড়াও প্রায় ১ হাজার ৯০০ কিমি এলাকাজুড়ে নদীর সমীক্ষায় ১ হাজার ৩৫২টি ডলফিনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে উল্লেখ করে এর পরিমাণ আরও বাড়ানোর তাগিদ দেন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, মিঠাপানিতে ডলফিনের পরিমাণ বাড়াতে হবে, তাতেই বুঝা যাবে নদী দূষণমুক্ত। প্রত্যেক ডিসিকে বলা হয়েছে, তার এলাকার অন্তত একটি নদী দূষণমুক্ত ও দখলমুক্ত করতে কী করা যায়, তার কর্মপরিকল্পনা দিতে।

সরকার বনকর্মীদের ঝুঁকিভাতা দেয়ার চিন্তা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, বনকর্মীদের ঝুঁকিভাতা দেয়ার ব্যাপারে সরকারের আগ্রহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে, যাতে করে বনবিভাগের কাজের গতি বাড়ে। এতে কেউ বনায়ন ধ্বংসের চেষ্টা করলে বনকর্মীরা উদ্যোমী হয়ে প্রতিহত করবে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর