শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

নভেম্বরে ইউনূস-মোদি বৈঠক হতে পারে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:০৭

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী নভেম্বরে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করতে পারেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, নিজেদের স্বার্থে পরস্পরের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বাংলাদেশ ও ভারত। আগামী মাসে (নভেম্বর) থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো–অপারেশনের (বিমসটেক) সামিটে দুই সরকার প্রধানের দেখা হতে পারে।

মেডিকেল ভিসা ছাড়া আপাতত ভারত কোনো ভিসা দিচ্ছে না। শিগগির দেশটি সব ধরনের ভিসা চালু করবে বলেও জানান তৌহিদ হোসেন।

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহসহ বিজেপি নেতারা বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রায়ই বিরূপ মন্তব্য করছেন। বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।

এ সময় তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, পাকিস্তান আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করলে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া যাবে। না হয় ৭১ সাল মনে রেখেই সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং তাদের ৩ মাস সময় দেওয়া হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে তারা ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে তাদের সুপারিশগুলো দেবে। আরও কিছু স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন আছে। তখনই কিন্তু রোডম্যাপ ঠিক করা যাবে। তার আগে রোডম্যাপ ঠিক করা যাবে না।

সংস্কারের প্রয়োজনীয় সময়ের চেয়ে সরকার বেশি সময় নেবে না বলেও আশ্বাস দেন তিনি।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর