শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

দেশসেরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচিত হলো বাকৃবি

বাকৃবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:৫৪

শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবমেট্রিক্স প্রকাশিত বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিয়ের তালিকায় দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) প্রথম স্থান অর্জন করেছে। 

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৩১ হাজার পাঁচটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে গতকাল রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং-২০২৪ এর ২য় সংস্করণের (জুলাই) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। 

ওয়েবমেট্রিক্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের কৃষি বিষয়ক ডিগ্রি প্রদানকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) দ্বিতীয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তৃতীয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পঞ্চম, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ষষ্ঠ, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সপ্তম ও হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অষ্টম স্থানে রয়েছে এবং র‍্যাংকিংয়ে স্থানপ্রাপ্ত বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান যথাক্রমে ২৪তম, ২৫তম, ৩২তম, ৩৩তম, ৪৪তম, ৯১তম ও ৯৩তম।

ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং প্রতি বছর দুইবার, দুইটি এডিশনে প্রকাশিত হয়। ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং একটি বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং সিস্টেম, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটি কয়েকটি মূল মানদণ্ডের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং তৈরিতে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিখন পদ্ধতি, বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রভাব, নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা, সাম্প্রদায়িক সন্নিবেশ অর্থাৎ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত ভূমিকা বিবেচনা করে।

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ছাড়াও তাদের গবেষক এবং প্রবন্ধ বিবেচনায় নিয়ে এটি তৈরি করা হয়। এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ৫০ শতাংশ, টপ সাইটেড গবেষকদের ১০ শতাংশ এবং টপ সাইটেড প্রবন্ধ ৪০ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে র‍্যাংকিং তৈরি করে এ শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর