বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননা মামলার পরবর্তী শুনানি ২৫ আগস্ট

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২২ আগষ্ট ২০২৪, ১৩:১৬

আপিল বিভাগের সাবেক দুই বিচারপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল সমাবেশ করার ঘটনায় বিএনপিপন্থি সাত শীর্ষ আইনজীবী নেতার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদনের পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২৫ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে এ বিষয়ে শুনানি শেষে এ দিন ধার্য করা হয়।

শুনানি চলাকালে বিএনপির আইনজীবীদের প্রতি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘বিচার বিভাগকে কলঙ্কিত করার প্রবণতা কেন?’ এ সময় আপিল বিভাগকে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আদালত অবমাননার নামে দিনের পর দিন মানুষের মর্যাদাহানি করা হয়েছে।’পরে বিএনপির আইনজীবীদের রোববার হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

সাত আইনজীবী হলেন-জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল, ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট শাখার সভাপতি আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সম্পাদক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক গাজী মো. কামরুল ইসলাম সজল।

গত বছরের ১৫ অগাস্ট আলোচনা সভায় ‘বিচারপতিরা শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ’ উল্লেখ করে দুই বিচারকের বক্তব্য ধরে তাদের অপসারণ চেয়ে কর্মসূচি পালন করেন বিএনপির আইনজীবীরা। পরে তারা সুপ্রিম কোর্টে সমাবেশ ও কালো পতাকা মিছিল করেন এবং দুজন বিচারপতির বিরুদ্ধে একাধিকবার সংবাদ সম্মেলনসহ তাদের বিচারকাজ থেকে বিরত রাখতে কর্মসূচিও ঘোষণা করেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর