বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আইফেল টাওয়ারের কাছে ফ্রান্সের পতাকা মোড়ানো পাঁচটি কফিন

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৪ জুন ২০২৪, ১৬:৩৬

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারের কাছে ফ্রান্সের পতাকা দিয়ে মোড়ানো পাঁচটি কফিন পেয়েছে পুলিশ। কফিনগুলোতে লেখা ছিল, ‘ইউক্রেনের ফরাসি সেনারা’।

ফ্রান্সের রাজধানীতে এমন ঘটনায় মস্কোর হাত রয়েছে বলে ধারণা করছেন ফরাসি গোয়েন্দারা।
গত কাল (৩ জুন) স্থানীয় সময় সকাল নয়টার দিকে একটি ভ্যানে করে কয়েকজন ব্যক্তিকে কফিনগুলো রেখে যায় যার ভেতরে ছিল প্লাস্টিকের বস্তা। ঘটনার পরপরই ভ্যানচালককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে এ ঘটনার এক দিন আগে ওই চালক বুলগেরিয়া থেকে প্যারিসে আসেন। ওই চালক ছাড়াও প্যারিসের একটি বাসস্ট্যান্ড থেকে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের একজন ইউক্রেনের ও অন্যজন জার্মানির নাগরিক, তারা বার্লিনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

গ্রেফতারকৃত চালক পুলিশকে জানিয়েছে, দুই ব্যক্তি কফিনগুলো বহনের জন্য তাকে ৪০ ইউরো দিয়েছিলেন। বাকি দুই জন পুলিশকে জানায়, আইফেল টাওয়ারের কাছে কফিন রাখার জন্য তাদের ৪০০ ইউরো দেওয়া হয়েছিল।

গ্রেফতার তিন ব্যক্তিকে রবিবার আদালতে হাজির করা হয়। ‘নাশকতার পরিকল্পনার’ অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হতে পারে।

কিছুদিন আগে প্যারিসের বেশ কিছু দেয়ালে ইসরায়েলের পতাকার ছাপ দেখা যায়। এরপর গত মাসে প্যারিসের একটি হলোকাস্ট স্মৃতিস্তম্ভে (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি নিধনের স্মৃতিস্তম্ভ) রক্তাক্ত হাতের ছাপ দেওয়া হয়।

ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বিবেচনাধীন বলে মন্তব্য করেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁন। ওই সময় তিনি আরও বলেছিলেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া যদি জিতে তাহলে ইউরোপের গ্রহণযোগ্যতা শূন্যে নেমে যাবে। জবাবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ন্যাটো সদস্যদের এমন পদক্ষেপ ‍বিশ্বব্যাপী সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর