বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

ইবিতে টেরাকোটা ও পোড়ামাটি শিল্পের প্রদর্শনী

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
২৯ মে ২০২৪, ১৫:২৩

হারিয়ে যাওয়া মৃৎশিল্পের ঐতিহ্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ মৃৎশিল্পী সংস্থার উদ্যোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ দিনব্যাপী টেরাকোটা ও পোড়ামাটির শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন সম্পন্ন হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের (টিএসসিসি) ১১৬ নং কক্ষে গত ২১ মে শুরু হয়ে এই প্রদর্শনী ২৯ মে সমাপ্তি ঘটে।

প্রদর্শনীতে পোড়ামাটির তৈরি বিভিন্ন নান্দনিক ডিজাইনের গহনা, বিভিন্ন রঙের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, গলার মালা, হাতের চুড়ি-সহ বাহারি ডিজাইন তুলে ধরা হয়েছে।

দর্শনার্থীরা জানান, বিলুপ্তের পথে এই মৃৎশিল্প, আধুনিক যুগে প্রকৃতির জিনিসপত্র হারিয়ে ফেলতেছি। এই মুহূর্তে এরকম আয়োজন শিক্ষার্থীদের কে মৃৎশিল্প সংরক্ষণের বার্তা দেয়।

প্রদর্শনীর আয়োজক সংস্থার শিল্পী শহিদুল হাসান বলেন, এটি আমার ২৭ তম একক প্রদর্শনী। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থী। ছাত্রজীবন থেকে চারুশিল্পের প্রতি বিশেষ টান ছিল। এই কাজে প্রায় ২০ বছর যাবৎ কাজ করতেছি। হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের এই প্রদর্শনীর উদ্যোগ।

আমরা বাংলাদেশের লোকজ ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করছি। আমাদের প্রদর্শনীতে গ্রামীন নিদর্শন; লতা-পাতা, ফলমূল, পোড়ামাটির ফলক, পোটারি, পোড়ামাটির গহনা, হাতের চুড়িসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছি। আমারা আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে চাই।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান দেশে ৫০ লক্ষ্য মৃৎশিল্পী আছে। তাদেরকে উজ্জীবিত করা, এবং কিভাবে কাজকে ভালোবেসে মৃৎশিল্পকে ধরে রাখা যায়, প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় তা নিয়ে আমাদের প্রচারণার ব্যাপকতা। সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন মহলের যদি সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকে, তাহলে বৈদেশিক বাণিজ্যে ভূমিকা রাখা সম্ভব।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর