বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

বান্দরবানে সন্দেহভাজন কেএনএফের এক নারী সদস্য গ্রেপ্তার

বান্দরবান প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১ মে ২০২৪, ১৮:০৫

বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকে হামলা এবং অস্ত্র লুটের ঘটনায় সন্দেহভাজন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) জেসি জিংরিনহ পার বম (২০) নামে এক নারী সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১ মে) দুপুরে বান্দরবান চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. নাজমুল হোসাইনের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তার আসামি জেসি জিংরিনহ পার বম রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের বাসিন্দা।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে রুমায় যৌথবাহিনীর সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করে রুমা সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, পুলিশ ও আনসারের অস্ত্র লুটের মামলায় সন্দেহভাজন এই নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করে। পরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে দুপুরে তাকে আদালতে তোলা হয়। আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বান্দরবান আদালতের পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) প্রিয়েল পালিত বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২ এপ্রিল বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, ম্যানেজারকে অপহরণ, মসজিদে হামলা, পুলিশের অস্ত্র লুটের ঘটনায় রুমা থানায় পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ৩ এপ্রিল দুপুরে বান্দরবানের থানচি উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে আর এই ঘটনায় থানচি থানায় চারটি মামলা দায়ের হওয়ায় পর যৌথবাহিনীর সদস্যরা আসামিদের ধরতে অভিযান শুরু করে।

এখন পর্যন্ত মোট নয়টি মামলায় ৮১ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পরে আদালতে তোলা হলে সব আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর