বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

বৈষম্যের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান বাংলাদেশের সংবিধানের: স্পিকার

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:২৯

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতি- গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র, যা সমতা ও সমঅধিকারকে উদ্বুদ্ধ করে ৷ সকল ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে রয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সুইজারল্যান্ডের জেনেভার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলি উপলক্ষে অনুষ্ঠিত প্রটেকশন অব মাইনরিটি রাইটস শীর্ষক ইভেন্টে প্যানেল স্পিকার হিসেবে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানানো হয়৷

বক্তব্যের শুরুতেই শিরীন শারমিন চৌধুরী স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

স্পিকার বলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনাতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে যে, শোষণ ও বৈষম্যমুক্ত একটি সমাজ গড়ে তোলাই রাষ্ট্রের লক্ষ্য যেখানে সকলের জন্য সমতা, আইনের শাসন, মৌলিক স্বাধীনতা, মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার সুরক্ষিত থাকবে।

তিনি বলেন, সংবিধানের ২৭, ২৮ ও ৩১ অনুচ্ছেদে আইনের দৃষ্টিতে সমতা, সকলের সম-অধিকার ও আইনের আশ্রয়লাভের অধিকারের বিষয়ে উল্লেখ আছে। বাংলাদেশ মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণা, নারীর বিরুদ্ধে সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত কনভেনশনসহ সমস্ত আন্তর্জাতিক কনভেনশনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।

বৈষম্যবিরোধী আইন গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে বৈষম্য বিরোধী একটি বিল প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিলটি সমাজের সকল ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক বৈষম্য বন্ধ করতে এবং দারিদ্র্য দূরীকরণ, সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বাড়াতে সহায়ক হবে।

তিনি বলেন, খসড়া বিলটি সংসদে এলে তা সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটিতে যাচাই-বাছাইয়ের পর মূল রিপোর্ট সংসদে উপস্থাপিত হলে তা আইনে পরিণত হবে। সকলকে মৌলিক মানবাধিকারের স্বীকৃতি দিতে হবে, সমান অধিকারকে সমুন্নত রাখতে হবে, আইনের সমান সুরক্ষার নিশ্চয়তা দিতে হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর