শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

ইবির ‘মেসডা’ কর্তৃক নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা'২৪

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৬:০২

"আমরা সবাই এক হব, আলোকিত সমাজ গড়ব" শ্লোগানকে সামনে রেখে পথচলা মেহেরপুর থেকে আগত শিক্ষার্থীদের সংগঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) মেহেরপুর স্টুডেন্টস্ ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন (মেসডা) কর্তৃক আয়োজিত নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২ টার দিকে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে ১১৬ নং রুমে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটির যৌথ চঞ্চলনায় ছিলেন অর্থনীতি বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের জিবল এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছুম্মা খাতুন।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণিত বিভাগের অধ্যাপক মো: মিজানুর রহমান, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো: হাবিবুর রহমান, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের উপ-রেজিস্ট্রার মো: গাউছুল আজম, রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা সাহাব উদ্দিন শেখ, সংগঠনটির সভাপতি এস এম মাহমুদুল তানিম ও সাধারণ সম্পাদক রাব্বি হোসেন সহ অর্ধশতাধিক সদস্য।

এসময় সংগঠনটির সভাপতি এস এম মাহমুদুল তানিম বলেন, আমরা চাই আমাদের জেলা থেকে আগত শিক্ষার্থীদের নার্সিং করতে। নবীন শিক্ষার্থীরা এসে ক্যাম্পাস সম্পর্কে তাদের ধারণা কম থাকে , সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়া আমাদের কর্তব্য। মূলত এই সংগঠন শিক্ষার অগ্রগতি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করে থাকে।

ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের উপ-রেজিস্ট্রার মো: গাউছুল আজম বলেন, মেহেরপুরের মানুষ আসলে মিশুক, সব পারে, জানে তবে একই জেলার সবাই এক জায়গায় একত্রে হতে না পারাটাই মানসিক দিক থেকে পিছিয়ে আছি। একত্রে থাকলে আমাদেরই সুবিধা। সংগঠনকে সমৃদ্ধ করার কারণে এখানে আসা না বরং নিজের জন্যই আসা। এখন বুঝতে না পারলেও কর্মজীবনে এই সংগঠনের সম্পৃক্ততা উপলব্ধি করতে পারবেন।

রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক হাবিবুর রহমান বলেন, মেহেরপুর জেলা? এটাই প্রথম যেখানে সরকারের শপথ পাঠ করা হয়েছিল ( মেহেরপুর, আম্রকাননে)। বুঝতেই পারছো আমরা কত সৌভাগ্যবান। এটা একটা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, এখানে পাওয়ার চেয়ে দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। একটা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে সম্পৃক্ততা কতটুকু উপকারে আসনে তা এখন বুঝতে পারবে না। কর্মজীবনে অনেক ভূমিকা রাখতে সহায়তা করে এসব সংগঠনগুলো।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর