বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

কুয়েটে সংঘর্ষের ঘটনায় আটক ৩

মোঃ শাকিব হোসাইন রাসেল ,খুলনা

প্রকাশিত:
২১ জানুয়ারী ২০২৪, ১২:৫৪

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় খানজাহান আলী থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অলিয়ার রহমান রাজুসহ ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। অন্য দু’জন হলেন রিফাত হোসেন ও মেহেদী হাসান আকাশ।

গত শুক্রবার রাতে কুয়েটের আশপাশ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। শনিবার তাদের ছাত্রলীগ নেতার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা জানান, গ্রেপ্তার অলিয়ার কুয়েটে রেজিস্ট্রারের দপ্তরে অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত। বাকি দু’জন কুয়েটের ছাত্র নন। তারা তিনজনই কুয়েট ছাত্রলীগ সভাপতি রুদ্র নীলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। রুদ্রের সঙ্গে প্রায়ই তাদের ক্যাম্পাসে এবং লালন শাহ হলে দেখা যেত।

গত ১৪ জানুয়ারি রাতে হলে ওঠাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের ৩ জনকে পিটিয়ে আহত করেন কুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি রুদ্র নীল সিংহের অনুসারীরা। এ ঘটনায় ১৬ জানুয়ারি কুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি তাহমিদুল হক ইশরাক বাদি হয়ে রুদ্র নীলসহ ১২ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন।

খানজাহান আলী থানার ওসি মমতাজুল হক জানান, সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সংঘর্ষে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।

মামলার বাদি তাহমিদুল হক ইশরাক বলেন, এজাহারভুক্ত ১২ আসামি পুলিশের সামনে ক্যাম্পাসে ও হলে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মামলার পরও আমার ছেলেদের হুমকি দিচ্ছে, মারধর করছে। কিন্তু পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর