বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

রাবি অধ্যাপক শামসুজ্জোহা এছামী আর নেই

রাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২০ জানুয়ারী ২০২৪, ১২:৫৭

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা এছামী মারা গেছেন। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) বিকাল ৪টায় বুকে ব্যথাজনিত সমস্যার কারণে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে (রামেক) নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি এক পুত্র ও এক কন্যা রেখে গেছেন।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে পাবনার চাটমোহর তাঁর নিজ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

অধ্যাপক শামসুজ্জোহা এছামী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৬ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি রাবি থেকে ১৯৯৯ সালে স্নাতক ও ২০০০ সালে স্নাতকোত্তর পাস করেন।
তিনি ২০০২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাবির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। তারপর ২০০৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর সহকারী অধ্যাপক, ২০১০ সালের ১৯ জুলাই সহযোগী অধ্যাপক ও ২০১৫ সালের ১৭ জুন অধ্যাপক পদে উন্নীত হন।

অধ্যাপনা জীবনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সহকারী হাউজ টিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর ২০টার অধিক গবেষণা প্রবন্ধ দেশ-বিদেশে প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে সৈয়দ আমীর আলী হল থেকে গোল্ড মেডেল অর্জন করেন। অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা এছামী পশ্চিম বাংলা ইতিহাস সংসদ, বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদ ও বাংলাদেশ ইতিহাস একাডেমির আজীবন সদস্য ছিলেন।

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ফায়েক উজ্জামান বলেন, অধ্যাপক এছামী বিভাগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে বিভাগের অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হয়েছে। তাঁর এই অপ্রত্যাশিত মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর