শনিবার, ১৪ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
  • মামলার চাপ কমাতে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ
  • দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৪৫২ জন
  • মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে
  • সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না
  • এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র
  • ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে রোববার খুলছে অফিস-আদালত
  • গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • শোক জানিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বার্তা ড. ইউনূসের

ঘূর্ণিঝড়

সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৩২

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে।  রোববার  (৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে আটটায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১০ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

 দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এ পরিণত হয়েছে।


আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়টি  (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। কক্সবাজার উপকূল থেকে ঘূর্ণিঝড়টির অবস্থান ছিল ১ হাজার ৫২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে। মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ঘূর্ণিঝড়টি ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। আর পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ঘূর্ণিঝড়টি অবস্থান করছিল।

ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রর কাছের এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।


চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা সমুদ্রবন্দর ও কক্সবাজারকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

‘মিগজাউম’ নামটি মিয়ানমারের দেওয়া। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঘূর্ণিঝড়টির বাংলাদেশের আঘাত করার আশঙ্কা খুবই কম। ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের তামিলনাড়ু ও অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের উপকূলের দিকে যেতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির শনিবার (২ ডিসেম্বর) বলেছিলেন, ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে লঘুচাপ আকারে বাংলাদেশের দক্ষিণের উপকূলে আসতে পারে। এতে বৃহস্পতিবারের দিকে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর