বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

ঘূর্ণিঝড় হামুন তাণ্ডব

কক্সবাজারে মোবাইল-ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন

কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৫ অক্টোবর ২০২৩, ১৬:০৩

ঘূর্ণিঝড়ে হামুনের আঘাতে কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, কুতুবদীয়া, চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় এখনও ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। এ কারণে মোবাইল যোগাযোগে জেলাজুড়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।


প্রাকৃতিক দুর্যোগে এমন দুর্ভোগের স্বীকার গত দুই যুগে এই প্রথম বলে মনে করছেন জেলাবাসী।

জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় জেলাজুড়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না।

তিনি জানান, শুধু মহেশখালীতে ৩৫টি বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে। ২৩টি ট্রান্সফরমার গাছ পড়ে বিকল হয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে সেগুলো মেরামতের কাজ চলছে। এছাড়া গাছ ভেঙে পড়ায় দুই উপজেলায় এখনও যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল করা যায়নি। পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ চলছে।

জেলা সদরের বিভিন্ন স্থানে, চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া, সদর রামুসহ বিভিন্ন স্থানে গাছ ভেঙে পড়লেও তা দ্রুত সরিয়ে রাতেই যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।

জেলার মহেশখালী কুতুবদীয়ায় বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানিয়ে জেলা প্রশাসক জানান, বেশি ক্ষতি হয়েছে প্রকৃতির। অসংখ্য গাছগাছালি ভেঙে গেছে। তবে জেলাজুড়ে কী পরিমাণ বাড়িঘরের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সংযোগ বিপর্যয়ের কারণে তা এখনও নিরূপণ করা যায়নি। ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঘূর্ণিঝড় হামুন আঘাত হানে কক্সবাজার জেলাজুড়ে। এসময় গাছ ও দেওয়াল চাপা পড়ে কক্সবাজার সদরের পাহাড়তলীতে আব্দুল খালেক, মহেশখালীতে হারাধন দে ও চকরিয়ার বদরখালীতে আসকর আলী নামে তিনজনের মৃত্যু হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর